কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন
মোবাইল ফোন মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে একটি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে মোবাইলও এখন স্মার্ট হয়ে উঠেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই স্মার্টফোনটি নিরাপদ রাখা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। তাই কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তা নিয়ে আজকে আলোচনা করবো।
বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন ব্যবহারের চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। স্মার্টফোন গুলোতে অপারেটিং সিস্টেম থাকায় এখন কম্পিউটারের অনেক কাজ স্মার্টফোন দিয়েই করা যায়। স্মার্টফোন গুলোতে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সেটআপ ও ওয়াইফাই এর সুুবিধা থাকায় এখন আমাদের জীবনের অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন নিয়ে কেন আলোচনা করবো, নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। হুম, স্মার্টফোন যেমন আজকের দিনে আমাদের জরুরী একটি অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তেমনি হ্যাকার ও স্কামার এর আক্রমণও বেড়েছে। তাই কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তা এই পোস্টটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মোবাইলের সেরা ৩টি ফটো-ভিডিও এডিটিং অ্যাপ
পেইজ কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ
- কেন স্মার্টফোন নিরাপদ রাখবেন
- ফোনে স্ক্রিন লক ব্যবহার
- স্ক্রিন লক নোটিফিকেশন অন
- ডিভাইস ইনক্রিপ্ট করে রাখা
- ফাইন্ড মাই ডিভাইস অন রাখা
- ডিভাইস ম্যানেজার অন রাখা
- এসডি কার্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না রাখা
- গুগল প্লে-প্রটেক্ট এর ব্যবহার
- অ্যাপস এর জন্য আলাদা লক ব্যবহার
- ফোন রুট না করা
- ব্রাউজিং করুন ছদ্মবেশে
- অ্যাপস সর্বদা আপডেট রাখুন
- Bluetooth ব্যবহারে সচেতন হওয়া
- পাবলিক Wi-Fi এড়িয়ে চলা
- অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ ব্যবহার
- Google Authenticator এর ব্যবহার
- পরিশেষ
কেন স্মার্টফোন নিরাপদ রাখবেন
স্মার্টফোন গুলো সহজলভ্য ও স্মার্ট হওয়ায় বর্তমান সময়ে আমরা দৈনন্দিন অনেক কাজই স্মার্টফোন দিয়ে করে থাকি। যেমন- অফিসিয়াল কাজ, বিভিন্ন বিল প্রদান, খাবার অর্ডার, অনলাইন বিভিন্ন ক্লাস, বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ার ব্যবহার। ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত যেন এখন হাতের মুঠোই।
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে স্মার্টফোন গুলো যেমন আমাদের জীবনের সাথে জড়িত হয়ে গেছে। তেমনি এই ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে আমাদের সকল তথ্য মোবাইল থেকে হ্যাক হয়ে যাচ্ছে বা চুরি হয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রিয় স্মার্টফোনটি থেকে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য হ্যাকারদের কাছে চুরি করা যেন কোন কিছুই নয়।
তাই হ্যাকারদের কাছ থেকে আমাদের প্রিয় মোবাইল ফোনটিকে নিরাপদ রাখা জরুরী। আর হ্যাকারদের হাত থেকে কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন, সে সম্পর্কিত স্মার্টফোন নিরাপদ রাখার ১৫ উপায় নিয়ে নিচে বিস্তারিত থাকছে।
ফোনে স্ক্রিন লক ব্যবহার
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে হ্যাকারদের কবল থেকে আপনার স্মার্টফোনটি নিরাপদ রাখার জন্য ফোনে স্ক্রিনলক ব্যবহার করতে হবে। আপনার ফোনে পিন, পাসওয়ার্ড ও প্যাটার্ন আপনার ইচ্ছামত দিয়ে সেটআপ করতে পারবেন। পাসওয়ার্ড একটু কঠিন ভাবে দিবেন। যেমন- কোন সংখ্যা, অক্ষর, !, @, #, $, % এই সব ব্যবহার করবেন। আশাকরি, কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন বুঝতে পেরেছেন।
স্ক্রিন লক নোটিফিকেশন অন
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার একটি উপায় হিসেবে আপনি আপনার ফোনে স্ক্রিন লক নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। স্ক্রিন লক নোটিফিকেশন অন করে কোন কোন অ্যাপের নোটিফিকেশন দেখতে চান, তা অন করে অন্যান্ন অ্যাপ গুলোর নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন। তবে এজন্য আপনার ফোনে অ্যান্ডরয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম থাকতে হবে।
ডিভাইস ইনক্রিপ্ট করে রাখা
ডিভাইস ইনক্রিপ্ট করে রাখা কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় গুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। স্মার্টফোনটি ইনক্রিপ্ট করে রাখলে প্রতিবার স্মার্টফোন বা ট্যাব চালু করার সময় আপনার কোন তথ্যে ঢুকতে ভিন্ন পাসওয়ার্ড বা পিন প্রয়োজন।
আপনার স্মার্টফোনটি ইনক্রিপ্ট করা থাকলে, আপনার ফোনটি যদি কেউ চুরি করে নেয়, তাহলে আপনার ফোনটি যদি হ্যাকার বা চোর চালু করেও ফেলে, তবে আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড ছাড়া আপনার কোন তথ্য কেউ আর নিতে পারবে না। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
ফাইন্ড মাই ডিভাইস অন রাখা
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে আপনি আপনার ফোনটিতে ফাইন্ড মাই ডিভাইস অন করে রাখতে পারেন। ফাইন্ড মাই ডিভাইস অন করার জন্য আপনাকে সেটিংস এ গিয়ে সার্চ করুন ফাইন্ড মাই ডিভাইস। এরপর ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশনটি অন করে রাখুন। এরপর লোকেশন অন করুন।
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল ফাইন্ড মাই ডিভাইস অন করে রাখা। এটি অন থাকলে আপনার ফোনটি যদি কেউ চুরি করে নেয়, তাহলে আপনি ফোনের লোকেশন জানতে পারবেন যে, আপনার ফোনটি কোথায় আছে।
ডিভাইস ম্যানেজার অন রাখা
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় গুলোর মধ্যে ডিভাইস ম্যানেজার অন রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। কারণ, আপনার স্মার্টফোনটিতে যদি আপনি ডিভাইস ম্যানেজার অন করে রাখেন, তাহলে আপনার ফোন গুগল ম্যাপের সাহায্যে ট্র্যাক করতে পারবেন।
এমনকি দূর থেকেই আপনার ফোনের সকল তথ্য ডিলিট করতে পারবেন। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। ডিভাইস ম্যানেজার অন করার জন্য আপনার ফোনের সেটিংস এ গিয়ে সিকিউরিটি অপশনে যেতে হবে। এরপর ডিভাইস এডমিনিস্ট্রেটর সেটিংস থেকে ডিভাইস ম্যানেজার অন করতে পারবেন।
এসডি কার্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না রাখা
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে বলবো, আপনার ফোনের এসডি কার্ডে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রাখবেন না। এসডি কার্ড সহজেই হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যেতে পারে। তাই এসডি কার্ডের উপর ভরসা না করে ফোনের ইন্টারনাল মেমোরীতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো রাখুন। তাই এসডি কার্ডে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রাখার বিষয়ে সতর্ক থাকুন।
গুগল প্লে-প্রটেক্ট এর ব্যবহার
আপনার স্মার্টফোনে বিভিন্ন অ্যাপ বা গেমস ডাউনলোড করার জন্য অপরিচিত যেকোন সাইট থেকে ডাউনলোড করবেন না। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে আপনি গুগল প্লে-প্রটেক্ট এর ব্যবহার করুন। গুগল প্লে-প্রটেক্ট ওপেন করা থাকলে আপনি যখন গুগল প্লে-স্টোর থেকে কোন অ্যাপ ডাউনলোড করবেন, তখন কোন ক্ষতিকারক অ্যাপ থাকলে এই ফিচারটি তা আপনাকে সতর্ক করে দেয়।
এছাড়া আপনার ফোনে কোন ক্ষতিকারক অ্যাপ ইনস্টল করা থাকলে এই ফিচারটি নিজে থেকেই আপনার ফোন থেকে সেই ক্ষতিকারক অ্যাপটি ডিলিট করে দেয়। আবার কোন অ্যাপ যদি গুগল সফটওয়্যার এর পলিসি না মানে, তাহলেও গুগল প্লে-প্রটেক্ট ফিচারটি আপনাকে সতর্ক করে দেয়।
গুগল প্লে-প্রটেক্ট ওপেন করার জন্য আপনার ফোনের সেটিংস এ গিয়ে সিকিউরিটি অপশন থেকে এই ফিচারটি ওপেন করতে পারবেন। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।
অ্যাপস এর জন্য আলাদা লক ব্যবহার
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে আপনার ফোন এ লক ব্যবহারের সাথে সাথে জরুরী অ্যাপস, যেমন- ম্যাসেঞ্জিং, গ্যালারী, আর্থিক লেনদেন, অনলাইন কেনাকাটা এই ধরণের অ্যাপস গুলোতে আলাদা লক বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। যাতে কেউ আপনার ফোন হাতে পেলেও কোন গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপস গুলো ওপেন করতে না পারে।
ফোন রুট না করা
ফোন রুট না করা কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় গুলোর মধ্যে একটি উপায়। আপনার ফোন যখন রুট করবেন, তখন কাস্টম অ্যান্ডরয়েড অ্যাপস গুলোর পাশাপাশি ক্ষতিকারক অ্যাপসও ইনস্টল হয়ে পারে। এছাড়া ফোন রুট করলে আপনার ফোনের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।
ব্রাউজিং করুন ছদ্মবেশে
আপনার স্মার্টফোন থেকে যখন কোন কিছু ব্রাউজ করবেন, তখন তা ছদ্মবেশে ব্রাউজিং করবেন। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে কোন কিছু ব্রাউজ করার আগে অবশ্যই আপনার গুগল অ্যাকাউন্টটি সাইন-আউট করে নিবেন। কারণ, গুগল অ্যাকাউন্ট ব্রাউজিং হিস্ট্রি সংরক্ষণ করে রাখে।
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে আপনি আপনার স্মার্টফোনে সেলফ ব্রাউজিং মুড অন করে রাখতে পারেন। কারণ, এই ফিচারটি যদি আপনি অন করে রাখেন, তাহলে ক্ষতিকারক কোন ওয়েবসাইট আসলে তা আপনাকে সতর্ক করে দেয়।
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে এই সেটিংসটি অন করার জন্য আপনাকে আপনার ফোনের ক্রোম ব্রাউজারে যেতে হবে। এরপর উপরের থ্রি ডট মেনু থেকে সেটিংস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর Sync অপশনটি অন করে দিন।
অ্যাপস সর্বদা আপডেট রাখুন
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার একটি উপায় হিসেবে আপনার ফোনের অ্যাপস গুলো সর্বদা আপডেট রাখুন। অ্যাপস গুলো আপডেট থাকলে হ্যাকাররা সহজে আপনার কোন তথ্য নিতে পারবেনা। এটি করার জন্য আপনার ফোনের সেটিংস এ গিয়ে সিস্টেম মেনু থেকে সিস্টেম আপডেট করতে হবে।
Bluetooth ব্যবহারে সচেতন হওয়া
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় গুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল Bluetooth ব্যবহারে সচেতন হওয়া। কারণ,আপনার ফোনে যদি সব সময় Bluetooth অন থাকে, তাহলে হ্যাকারর খুব সহজেই আপনার ফোন থেকে বিভিন্ন তথ্য হ্যাক করতে পারবে। তাই পয়োজন শেষে Bluetooth অপশনটি বন্ধ রাখেন। কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।
পাবলিক Wi-Fi এড়িয়ে চলা
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবে আপনাকে পাবলিক Wi-Fi এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ, পাবলিক Wi-Fi ব্যবহারের ফলে হ্যাকাররা খুব সহজেই আপনার স্মার্টফোনটি হ্যাক করতে পারবে। তাই পাবলিক Wi-Fi যেন অটোমেটিক কানেক্ট না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ ব্যবহার
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় গুলোর মধ্যে অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায়। কারণ, আপনার ফোনে যদি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করেন, তাহলে একদিকে যেমন ম্যালওয়্যার ভাইরাস থেকে আপনার ফোনকে সুরক্ষা দেবে, তেমনি আবার হ্যাকারদেরও কোন তথ্য চুরি করাকে বাধা প্রদান করে।
Google Authenticator এর ব্যবহার
কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন তার উপায় হিসেবে Google Authenticator এর ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। Google Authenticator গুগল এর একটি অ্যাপ। এটি চালু করলে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চাওয়া হয় ব্যবহারকারীর কাছে। আপনি যখন কোন অ্যাপ বা সাইট এ লগ ইন বা সাইন ইন করবেন, তখন আপনার কাছে একটি পারমিশন কোড চাওয়া হবে। আপনি সেই কোডটি সাবমিট করলেই কেবল সেই অ্যাপটি বা সাইটটিতে লগ ইন বা সাইন ইন হবে।
পরিশেষ
পরিশেষে আর বেশি কথা বলবো না। শুধু একটি কথায় বলতে চাই যে, বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের জরুরী একটি পণ্য হয়ে গিয়েছে। এই স্মার্টফোন ছাড়া আমাদের জীবন যেন অচল। একে-অপরের সাথে যোগাযোগ করতে যেমন খুব সহজ একটি মাধ্যম হচ্ছে স্মার্টফোন, তেমনি আবার আমাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজকর্ম করা হয় এই স্মার্টফোন দিয়ে।
স্মার্টফোন যেমন আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে গেছে, তেমনি আবার এই স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন তথ্য চুরি হয়ে যাচ্ছে। তাই আজকের পোস্টে কিভাবে মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।
আশাকরি, এই পোস্টটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে। আর এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে এই পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করুন যাতে অন্যেরাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়। SR-101
ওয়ানলাইফ আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url