স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য
আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আপনি যদি অনলাইনে খঁজতে আসেন যে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়, জ্ঞান বৃদ্ধির দোয়া আরবি, বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ - তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন স্মরণ শক্তি কমে যাওয়ার কারণ, মেধা বৃদ্ধির খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির এলোপ্যাথিক ঔষধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আয়ুর্বেদিক ঔষধ, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় ইসলাম, বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া, সন্তানের মেদা বৃদ্ধির দোয়া, শিশুদের কি খাওয়ালে বুদ্ধি বাড়ে।
আরো জানতে পারবেন কোন খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, বাচ্চাদের ব্রেন ভালো হওয়ার দোয়া, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়। তাই এই সকল বিষয় গুলো যদি আপনি জানতে চান, তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
আরো পড়ুনঃ ক্যারিয়ার প্লানিং পদ্ধতি কিভাবে করবেন?
পেইজ কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য জানার জন্য আপনাকে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। অনেকেই বলে থাকেন যে, বয়স হয়েছে তাই আগের মতো আর মনে রাখতে পারি না। কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন ছোট কালে কয়টি বিষয় চিন্তা করতেন, আর এখন কোন কোন বিষয়ে?
ছোট কালের বিষয় যেমন - এখন শীতকাল, আর কাল সকালে খেজুর রস খেতে হবে। দাদুকে বলতে হবে আমার জন্য একটি র্যাকেট কিনে আনতে হবে, আর বন্ধর কাছে আমার গল্পের বই রয়েছে। কিন্তু এখন আর সেই দিন নেই। এখন আপনাকে ছেলে বিদেশে থাকে তাই তাকে ই-মেইল করতে হবে, আপনার জন্য প্রেসারের ঔষধ, স্ত্রীর জন্য আলাদা ঔষধ, মেয়ের শশুর বাড়ীতে দাওয়াদ দিতে হবে ইত্যাদি।
এখন আপনি একবার চিন্তা করেন তো যে, এখন আপনি আপনার প্রেসারের ঔষধ কেনার কথা ভূলবেন? নাকি আপনার নাতনির জন্য গল্পের বই কেনার কথা ভূলবেন? বাস্তব কারণে এই ভাবেই মানুষ তার অনেক কিছুই ভূলে যায়।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য এর প্রথম আলোচনা হলো স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়। এই পর্যায়ে একজন ৭০ বছর বা তারও বেশি বয়সী একজন মানুষও হতে পারেন একজন চমৎকার স্মৃতিশক্তিধর মানুষ। এজন্য আপনাকে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির খাবার, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির দোয়া, মনোযোগ বৃদ্ধির দোয়া, জ্ঞান বৃদ্ধির দোয়া আরবি, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ ইত্যাদির অনুসরণ করতে হবে।
আপনি যে কারণে ভূলে যান তার প্রথমটি হলো আপনি ধরেই নিচ্ছেন যে আপনার বয়স হয়েছে তাই ভূলে যাবেন। অর্থাৎ ভূলে যাবেন এটিই আপনার সিদ্ধান্ত। কিন্তু মনে রাখার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে ‘মনে রাখার সিদ্ধান্ত’। অর্থাৎ প্রয়োজনের বিপক্ষ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন আপনি - ভূলে যাচ্ছেন।
তাই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য হিসেবে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম আপনাকে করতে হবে।স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম হিসেবে আপনার প্রয়োজন একটা ইচ্ছাশক্তি কার্যকর করা। মনে রাখবেন, কারো স্মরণশক্তি তখনই ক্ষয় হতে থাকে, যখন তার ব্যবহার না করা হয়। অপর দিকে যদি এর ব্যবহার করা হয়, তবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত স্মৃতিশক্তি বেড়েই চলে।
যেভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়াবেন
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য এর এই পর্যায়ে মনোযোগ বৃদ্ধির উপায় - যেভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়াবেন সে সম্পর্কে কিছু কথা আলোচনা করা হবে। ‘ভূলে যাওয়া’ ব্যাধি একটি অতি সাধারণ অসুখ। তবে এর চিকিৎসা করা না হলে বেড়েই চলে।
এই চিকিৎসা আবার প্রচলিত নিয়মের ঔষধ দিয়ে সারানোর পদ্ধতি নয়। বরং ব্যক্তির মনে কিছুটা বিশ্বাস স্থাপন করা যে প্রকৃতপক্ষে এটা কোন অসুখ-ই নয়। এই প্রসঙ্গে একটি উদাহরণ হিসেবে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম বিষ্ময় আইনস্টাইনের কথা বলতে পারি।
বিজ্ঞানী আইনস্টাইন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানী থেকে আমেরিকা চলে যান। সরকারি উদ্দোগে সেখানে তাঁকে একটি বাসস্থানও দেওয়া হয়। একবার জরুরী কাজে এক ভদ্রলোক তাঁকে টেলিফোন করে তাঁর বাসার নাম্বার জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বিজ্ঞানী আইনস্টাইন তাঁর বাসার নাম্বার বলতে পারেন নি।
কারণ তিনি সেটা ভূলে গিয়েছিলেন। তিনি অপ্রয়োজনীয় কোন তথ্য স্মতির ভান্ডার ভরে রাখতে চাইতেন না। তাঁর মতে, যে সব তথ্য দুই/এক মিনিটেই খুঁজে পাওয়া যায়, সেগুলো স্মতিতে ধরে রাখার প্রয়োজন নেই। তিনি মনে করতেন, মস্তিষ্ককে তথ্য ভান্ডার না করে চিন্তা ভাবনায় প্রয়োগ করা উচিত।
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য হিসেবে আপনাকে জানতে হবে মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়। যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি সম্পর্কিত এই সব তথ্য আপনার জানা না থাকে, তাহলে নিজের ব্যাপারে তা কিভাবে প্রয়োগ করবেন? তা জানতে হলে অনলাইফ আইটি এর সাথেই থাকুন। কারণ, অনলাইফ আইটি সব সময় আপনাদের কল্যাণের জন্য আপনার পাশে পাবেন।
যাই হোক, এক্ষেত্রে একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলি- তিনি হলেন টনি বুজন। তিনি ওয়ার্ল্ড মেমোরী চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগীতার চালু করেন ১৯৯১ সালে। সুদীর্ঘ সময় এই ধরণের কর্মকান্ডের মাধ্যমে সঞ্চিত অভিজ্ঞতা থেকে তাঁর অভিমত হচ্ছে-
- স্মরণশক্তি তখনই ক্ষয় হতে থাকে যদি তার ব্যবহার না করা হয়।
- ব্যবহার বাড়িয়ে ক্ষয়ে যাওয়া স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করা যায়। সে জন্য প্রয়োজন হয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আর ইচ্ছাশক্তিকে কার্যকর করার।
সঠিক ভাবে প্রশিক্ষিত হয়ে এবং পরবর্তীতে প্রাকটিস চালিয়ে যেয়ে কেউ কেউ অবাক করার মতো স্মরণ রাখার ক্ষমতা অর্জন করেন। তাদেরকে ‘মেন্টাল সুপার এথলেট’ বলে আখ্যায়িত করা হয়। তবে আমাদের মেন্টাল সুপার এথলেট হওয়ার দরকার নেই। তবে একটি নির্ভরযোগ্য স্মৃতিশক্তি সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য এর এই পর্যায়ে আপনাকে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল জানতে হবে। এজন্য আপনাকে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আয়ুর্বেদিক ঔষধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির এলোপ্যাথিক ঔষধ, স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির খাবার এই সব কিছুই করতে হবে না।
স্মৃতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বব গ্রে গত ২০ বছর ধরে মানুষকে ‘মেমোরাইজেশন মেথড’ শিক্ষা দিয়ে আসছেন। তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে কী অমিত স্মরণশক্তি সুপ্ত আছে, সেই সম্পর্কে মানুষ সচেতন নয়। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- আমরা ভুলোমনা মানুষগুলো এমন কি বিষয় জানি না, যা মেন্টাল সুপার এথলেটরা জানেন?
সেই বিষয়টি হচ্ছে MNEMONIC (নেমোনিক)। এই নেমোনিক হচ্ছে সব কিছু মনে রাখার সুপ্রামাণিত কৌশল। এজন্য আপনাকে বছরের পর বছর পড়াশোনা করার প্রয়োজনও পড়বে না। একবার এর মৌলিক বিষয় গুলো বুঝে ফেলতে পারলে এবং এর নিয়মিত প্রয়োগ করতে পারলে আপনার কাজ হয়ে যাবে। তখন আপনি হবেন উন্নত স্মৃতিশক্তিধর এক মানুষ।
এই কাজটি আপনি করতে পারবেন এতো দ্রুত, যা এর আগে আপনি কখনো ভাবতেই পারেননি। টনি বুজন বলেছেন, এর মাধ্যমে একদিনেই অগ্রগতিটা বোঝা যাবে।
বেশ কয়েক ডজন নেমোনিক টেকনিক রয়েছে। এর সবকিছু এসে মিলিত হয়েছে দুইটি বিষয়ে - ইমাজিনেশন এবং অ্যাসোসিয়েশন। বুজন এ দুটিকে আখ্যায়িত ‘পিলার্স অব ব্রেইন ফাংশন’।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ROMAN ROOM পদ্ধতির প্রয়োগ
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য বা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ROMAN ROOM পদ্ধতির প্রয়োগ করতে পারেন। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় হিসেবে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এই জন্য আপনাকে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির এলোপ্যাথিক ঔষধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আয়ুর্বেদিক ঔষধ, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ ইত্যাদি কোন কিছুই খেতে হবে না।
ROMAN ROOM পদ্ধতি হচ্ছে মনে রাখার সবচেয়ে জনপ্রিয় কৌশল। এটি হচ্ছে এমন এক পদ্ধতি যে ক্ষেত্রে ব্যক্তি কিছু মনে রাখার জন্য তার অতি পরিচিত বাসস্থানের কক্ষ ও তার আশে পাশের দৃশ্যের সহায়তা নিয়ে থাকে। এই প্রসঙ্গে একটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলোঃ
মনে করুন, আপনি ব্যক্তিগত ভাবে খুব গোছালো প্রকৃতির। আপনার বাসার সবকিছু সব সময় ঠিক ঠাক থাকে। ঘরে ঢুকেই দরজার পাশে জুতা বা স্যান্ডেল রাখেন নির্দিষ্ট একটি র্যাকে। আপনার বাসার কাজের মেয়ে সর্বদা বাসার পরিচ্ছন্নতা এবং সব কিছু গুছিয়ে রাখার ব্যাপারে যত্নশীল। এমন অবস্থায় আপনি ঘরে ঢুকতেই দেখতে পেলেন একজোড়া সেন্ডেল উল্টিয়ে রাখা দরজার পাশে। এই ব্যাপারটি কি আপনার চোখ এড়িয়ে যাবে? অবশ্যই নয়।
এই প্রসঙ্গে আমেরিকা মেমোরী চ্যাম্পিয়নশীপ এ পুরস্কার জিতেছিলেন এমন একজনের কথা বলি। স্কট হ্যাগউড নামের এক ভদ্রলোক তাঁর থাইরয়েড ক্যান্সার চিকিৎসার সময় স্মৃতিশক্তি কমে যায়। পরবর্তীতে তিনি তাঁর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ১৯৯৯ সালে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির একটি কোর্স করেছিলেন।
তিনি এই কোর্স থেকে অর্জিত জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করেছিলেন। এর ফলে তিনি ইউ এস মেমোরী চ্যাম্পিয়ন হতে সামর্থ হয়েছিলেন। এর পরবর্তীতে পেশা হিসেবে তিনি মেমোরী উন্নয়ন বিষয়ক ট্রেইনার এর কাজ বেছে নিয়েছিলেন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কার্যকরী টিপস
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য এর এই পর্যায়ে আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কার্যকরী টিপস নিয়ে আলোচনা করবো ইনশায়াল্লাহ! এখনে এমন কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে যা আপনাকে খুব ভালো ভাবে বুঝতে হবে এবং সকলেরই জানা দরকার। তাই কথা না বাড়িয়ে আলোচনায় যাওয়া যাক।
মানুষের মস্তিস্কের যে দুই পাশ আছে অর্থাৎ মাথার বাম পাশ এবং মাথার ডান পাশ। মস্তিস্কের এই দুই পাশ কাজ করে সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে। মস্তিস্কের ডান পাশ কাজ করে আকার চেনা, স্থান ও সঙ্গীত ধারণ, আবেগতাড়িত হওয়া ও সৃজনশীলতা নিয়ে।
আর মস্তিস্কের বাম পাশ কাজ করে বিভিন্ন যুক্তি, ভাষা, ধারক্রম, মিল খোঁজার কাজ ও গণিত অনুশীলন নিয়ে। মানুষ যত বেশি উভয় পাশের ব্যবহার করবে, ততোই এক পাশ অপর পাশের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। যারা মস্তিস্কের উভয় পাশ বেশি ব্যবহার করেন, তাদের স্মরণশক্তি সবচেয়ে বেশি।
আরো পড়ুনঃ মোবাইলে পর্ণ সাইট বন্ধ করার উপায়
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য এর স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম বা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় হিসেবে নিচে কয়েকটি টিপস তুলে ধরলাম। আপনি যদি এই টিপস গুলো ফলো করেন, তাহলে আশা করি এ থেকে আপনি অনেক উপকৃত হতে পারবেন। টিপস গুলো নিম্নরুপঃ
- আপনি যদি কারো নাম মনে রাখতে চান, তাহলে সে ব্যপারে সিদ্ধান্ত নিন।
- যে নামটি মনে রাখতে চান, সেই নামটি সঠিক ভাবে জেনে, শুনে ও বুঝে নিন।
- যে লোকটিকে মনে রাখতে চাইছেন, তার চেহারা খুব ভালো ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তার চেহারার বৈশিষ্ট্যগুলো আলাদা ভাবে মনে রাখুন। তার একটি চিত্র আপনার মস্তিস্কের মধ্যে তৈরি করুন।
- তার নামটি মনে রাখার জন্য অন্য কিছু একটির সাথে সাদৃশ্য খুঁজে নিন। প্রয়োজনবোধে আরো দুই-একটি পরিচিত নামের সাথে এই নামটিকে মিলিয়ে নিন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আলোচনার মূল বিষয় বস্তু ছিল স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির না জানা সব তথ্য বা স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির উপায়। তাই আজকের আলোচনায় স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় হিসেবে কিছু তথ্য তুলে ধরেছি। আশা করি, এটি আপনার উপকারে আসবে।
আর স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম ও স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির দোয়া ও জ্ঞান বৃদ্ধির দোয়া আরবি নিয়ে আরেকটি আর্টিকেল লিখবো ইনশায়াল্লাহ। কারণ, আজকের এই আর্টিকেলটি অলরেডি অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। তাই আজ আর লিখা বড় না করে এখানেই শেষ করছি। দোয়া রাখবেন যেন আমি আবারও আপনাদের জন্য নতুন কোন তথ্য নিয়ে আসতে পারি।
প্রিয় পাঠক, শেষ কথা হিসেবে চাই, আজকের এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে এই পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করে রাখুন, যাতে অন্যেরাও পড়ে উপকৃত হতে পারে। এতোক্ষুণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। (শওকত রাশেল)
ওয়ানলাইফ আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url